শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

আল্লাহর প্রতি ইমানের প্রশ্ন

***একটু লক্ষ করুন***


কারো মনে আঘাত করার জন্য এই পোষ্টটি করা হয় নাই
আমাদের প্রত্যেকের মনে জানতে ইচ্ছা করে আল্লাহ কে, কোথায় আছেন, কি করেন।

কবরে একটি প্রশ্ন করবে ফেরেশতারা ঃ "কে তোর রব" উত্তরটা এই পৃথিবী থেকে ঠিক করে নিতে হবে।

আমরা অনেকেই জানিনা কোনটা ঠিক আর কোনটা ঠিক না...
(কোরআন ও সহীহ হাদীস থেকে জেনে নেওয়ার জন্য)


বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম




(এই)  সেই (মহা) গ্রন্থ (আল কোরআন) তাতে (কোনো) সন্দেহ নেই, যারা (আল্লাহ তায়ালাকে) ভয় করে (এই কিতাব কেবল) তাদের জন্যই পথপ্রদর্শক; সুরা বাক্কারা, আয়াত-

যে ঘোষণা আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন বিশ্বাস করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য ফরয, যে ব্যক্তি আল্লাহ-কে অবিশ্বাস করে সে কাফের, কোরআন-কে যে অবিশ্বাস করে সে কাফের, কোরআনের একটি আয়াতকে যে অবিশ্বাস করে সে কাফের আবার সহীহ হাদীস যে ব্যক্তি অবিশ্বাস করে সেও কাফের

মুমিন যারা তারা আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করে তাদের জন্য কোরআন পথপ্রদর্শক এই পথপ্রদর্শক (কোরআনের) ভিতরে আল্লাহ তায়ালা সম্বন্ধে বহু আয়াত আছে এই আয়াত গুলো যে ভাবে আছে ঠিক সেই ভাবে মুসলিমদেরকে বিশ্বাস করতে হবে, সহীহ হাদীসে যেভাবে আছে সেভাবে বিশ্বাস করতে হবে এর বাইরে কেউ অন্য কিছু বিশ্বাস করলে তা কবুল হবে না এবং তা উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য যায়েজওনা

ঈমান- মুজমাল
উচ্চারণঃ -মানতু বিল্লা-হি কামা-হুয়া বিআসমা-ইহী ওয়া সিফা-তিহী ওয়া ক্বাবিলতু জামী- আহকা-মিহী ওয়া আরকা-নিহী
অর্থঃ আমি আল্লাহ তাআলার উপর ঈমান আনলাম তিনি যেমন, তার নামসমূহ তাঁর গুণাবলী সহকারে এবং আমি গ্রহণ করেছি তার সমস্ত বিধান আরকানকে

মানুষের আমল বিশুদ্ধ হবার পূর্বশর্ত হল বিশুদ্ধ ঈমান সুরা নাহাল ৯৭, বানি ইসরাইল ১৯

ঈমান বিশুদ্ধ না হলে আমল যতই বিশুদ্ধ হোক তা কবুল হবে না যেমন ছলাত (নামায) বিশুদ্ধ হওয়ার পূর্বশর্ত উযু উযু যদি বিশুদ্ধ না হয় আর ছলাত (নামায) যদি বিশুদ্ধ হয় তাহলে ছলাত (নামায) হয় না ঈমানের মধ্যে সর্ব প্রথম হল আল্লাহর উপর ঈমান সেই আল্লাহর উপর ঈমান যদি বিশুদ্ধ না হয় তাহলে অন্যান্য আমল যতই বিশুদ্ধ হোক, যেমন সলাত (নামায), ছিয়াম (রোযা), হজ্ব, যাকাত কোনটাই কবুল হবেনা

ঈমান এবং চিন্তা-ভাবনা, দুটি বিষয় বুঝে নিতে হবে ঈমান হল অন্তরের বিশ্বাস
 বিশ্বাস করার জন্য চাই জ্ঞান এই জ্ঞানকে বলা হয় ইলম যার উপর বিশ্বাস করব সে সম্পর্কে জ্ঞান (ইলম) না থাকলে বিশ্বাস করব কিসের ভিত্তিতে?

ফেরেশতা আমরা চোখে দেখিনি তাই ঈমান আনতে হলে ফেরেশতা সম্পর্কে জানতে হবে জানতে হলেই কুরআন সহীহ হাদীস দ্বারা তাদের পরিচয় অবগত হতে হবে ফেরেশতাদের সম্পর্কে অবগত না হয়ে ঈমান আনা সম্ভব নয়

ইমাম বোখারী (রহঃ) তাঁর সহীহ বোখারীর ১ম খন্ডে কিতাবুল ইলমে বলেন- কোন কথা বলার কোন কাজ করার পূর্বে সে বিষয়ে ইলম হাসিল করতে হবে সহীহ আল-বোখারী ১ম খন্ড পৃঃ ৭১ আধুনিক প্রকাশনী বোখারী শরিফ ইসলামী উন্ডেশন, ১ম খন্ড ৮১ পৃঃ ইমাম বোখারী দলিল দেনঃ- জানো সেই আল্লাহ্ কে যিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই; সুরা মুহাম্মাদ ১৯ এই আয়াতে আল্লাহ্ মানুষকে প্রথমে জানবার হুকুম করেছেন
আয়াত দ্বারা আল্লাহ্ বুঝিয়ে দিলেন যে, আল্লাহ্-কে মান্য করার পূর্বে আল্লাহ্-কে জানতে হবে ব্যাপারে আল্লাহ্ তাঁর কুরআন হাদীসের মধ্যে নিজের পরিচয় সম্পর্কে যা বলেছেন তা জেনে নিতে হবে

আল্লাহ্ তাঁর অবতীর্ণ আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার নির্দেশ প্রদান করেছেনযেমন- সুরা নাহাল-৬৯, সুরা রুম-২১, সুরা যুমার-৪২, জাসিয়া-১৩, হাসর-২১, ছাড়াও বহু আয়াতে চিন্তা ভাবনার কথা বলেছেন জানবার কথা বলেছেন, যেমন-সুরা বাক্কারা-১১৮, সুরা ইউনুস-, আন-নামাল-৫২, আরও অনেক আয়াতে আল্লাহ্ তাঁর আয়াত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের হুকুম করেছেন

আল্লাহ্ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের হুকুমঃ
আল্লাহ্ যে সকল আয়াতে এবং রাসুলুল্লাহ (সঃ) যে সকল হাদীসে আল্লাহ্- বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন সে সম্পর্কে জ্ঞাত হতে হবে আর তার শিক্ষা গ্রহন করতে হবে কারণ জ্ঞান না হলে ঈমান আনা সম্ভব নয় আল্লাহ্- অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সম্পর্কে উল্লেখিত আয়াত হাদীসের চর্চা করা ফরয কারন তার চর্চা না হলে ইলম হাসিল হবেনা আর ইলম (জ্ঞান) হাসিল না হলে আল্লাহ্- উপর ঈমান আনা হবে না

আল্লাহ্ নিজেই হুকুম করেছেন যে, তাঁর (আল্লাহ্) সম্পর্কে যিনি জানেন তাকে জিজ্ঞাসা করে দেখ; সুরা ফুরক্কান-৫৯

জানো সেই আল্লাহ্-কে যিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই; সুরা মুহাম্মদ-১৯

তিনি আকাশ মন্ডলী পৃথিবী উহাদিগের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিবসে সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাশীন হন তিনিই রাহমান, তাহার সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাহাকে জিজ্ঞাসা করিয়া দেখ; সুরা ফুরকান-৫৯

মূর্থদের ঘৃণা করেন আল্লাহ্
আল্লাহ্- নিকট নিকৃষ্টতম জীব সেই বধির মূক যাহারা কিছুই বোঝে না; সুরা আনফাল-৫২ তাহাদিগের চক্ষু আছে তদ্দারা দেখে না এবং তাহাদিগের কর্ণ আছে তাহারা তদ্দারা শ্রবন করে না, ইহারা পশুর ন্যায় বরং উহা অপেক্ষাও অধিক বিভ্রান্ত; সুরা 'রাফ-১৭৯

যাদের অন্তরে দ্বীনি (আল্লাহ্ রাসুল (সঃ)-এর) উপদেশ স্থান পায়না, তাদেরকে ইসলামী রীতি নীতির কথা বলা হলে তাদের অন্তরে সেই কথা বদ্ধমুল হয় না ববং একদিক দিয়ে ঢুকে অপর দিক দিয়ে বেরিয়ে যায়, তাদের অন্তর যেন একটি নাফাক বা সুড়ঙ্গ পথ, এরা মুখে ইসলামের কথা বললেও অন্তরে কুফরীকে লালন করে

"মানুষের মাঝে এমন কিছু লোক আছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ্ আখেরাতের প্রতি ঈমান এনেছি মূলতঃ তারা ঈমানদার নয়"; সুরা বাক্কারা-
"মানুষের মাঝে এমন কিছু লোক আছে, যাদের পার্থিব জীবনের কথা-বার্তা আপনাকে চমৎকৃত করবে, আর তার অন্তরের কথার ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাকে সাক্ষী করে, সে মূলত বড় ঝগড়াটে লোক"; সুরা বাক্কারা-২০৪

বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১২

একতাবদ্ধ

পৃথীবির সর্ব শ্রেষ্ঠ বই যদি থেকে থাকে তা কোরান
কোরান ও সহীহ হাদীস বাংলা অনুবাদ হয়ে গেছে আমরা যদি নিরপেক্ষ অন্তর নিয়ে পড়ি (আমাদের দেশের খুব বড় বড় আলেম ওলামারাই অনুবাদ করেছেন) তা হলে আমাদের ভিতরে মতভেদ দেখা দিত না
মুসলিমদেরকে আল্লাহতায়ালা একতাবদ্ধ থাকতে বল্লেন (সুরা আল ইমরানের ১০৩ আয়াত) কিন্তু মুসলিমরা একতাবদ্ধ নেই বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে গেছে কেন?
অধিকাংশ মুসলিম ইসলাম সম্বন্ধে কোরান ও সহীহ হাদীস না পড়ার কারনে না জানার কারনে...

ভয়ঙ্কর আমল বিদআত

বিদআত শব্দের আবিধানিক অর্থ নতুন সৃষ্টি। ইবাদতের উদ্দেশ্যে সওয়াবের আশায় যা পালন করা হয় অথচ শরিয়তে এর কোন অস্তিত্ব নাই ইসলামের পরিভাষায় তাকে বিদআত বলা হয়। অর্থাৎ বিদআত হচ্ছে ঐ সব আমল যা আল্লাহর রাসুল (সঃ) কখনোই করেন নি এবং তাঁর সাহাবাগণও ।

আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) ইরশাদ করেন, আমাদের এই দ্বীনে যে কেউ নতুন কিছু উদ্ভাবন করবে তা প্রত্যাখ্যান করা হবে। (সহি বুখারী ২৬৯৭, সুনানে আবু দাউদ ৪৬০৭)

আগুন যেমন কাঠকে খেয়ে ফেলে বিদআত তেমনি সমস্ত আমলকে নষ্ট করে ফেলে। যেমন, আল্লাহর রাসুল (সঃ) বলেন, আল্লাহ্ তায়ালা কোন বিদআতীর সিয়াম, সালাত, সদকা, হজ্জ, ওমরাহ, জিহাদ, টাকা পয়সা বিনিময় মূল্য কিছুই কবুল করবেন না। এবং ইসলাম হতে ঐ ব্যক্তি এমন ভাবে বের হয়ে যাবে যেমন আটার খামীরের মদ্ধ্যে হতে চুল পরিষ্কার ভাবে বের হয়ে আসে। (ইবনে মাজাহ্) বিদআতী ব্যক্তি কখনো আল্লাহ তায়ালার ক্ষমা পাওয়ার সুযোগ লাভ করে না। কারন, বিদআতকারী তার বিদআতী আমলগুলোকে সওয়াব মনে করে পালন করে যায়, কখনোই সে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় না।

আমাদের সমাজে যে বিদআতগুলো চালু আছে তার কিছু হল ফরজ নামাজের পরে সম্মিলিত মুনাজাত,মিলাদ, কিয়াম, চল্লিশা, সফিনা খতম, পীর ধরা, মৃত ব্যক্তির কাছে চাওয়া অর্থাৎ মাজার পূজা, কবর পূজা, খাজা বাবা, লেংটা বাবা ইত্যাদি বাবার অনুসরণ করা, তাবিজ কবচ ব্যবহার ও কুফুরী কালামে ঝাড়ফুক করা।

জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) যখনই খুৎবা দিতেন বলতেন, নিশ্চয় সর্বত্তম কথা হল আল্লাহর কিতাব, আর সর্বত্তম হিদায়াত হল রসুলুল্লাহ্ (স) এর হিদায়াত, সর্ব নিকৃষ্ট বিষয় হলো নব প্রবর্তিত বিষয় বিদআত, এরূপ প্রতিটি বিদআতই পথভ্রষ্টতা। (সহি মুসলিম ২০৪২, সুনানে নাসাই ১৫৭৭,মুসনাদে আহমদ ১৪৩৩৪)

বিদআতের সবচেয়ে ভয়াবহ পরিনতি সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, যখন কোন জাতি তাদের দ্বীনের মদ্ধ্যে বিদআত প্রবেশ করায় তখন আল্লাহতায়ালা সেখান থেকে ঐ পরিমান সুন্নাত উঠিয়ে নেন যা কিয়ামত পর্যন্ত আর ফিরে আসে না। অতঃপর সুন্নাতে রাসুল (সঃ) কে খুবই শক্ত করে ধারণ করা বিদআত জন্ম দেওয়ার চাইতে অতি উত্তম (আহমাদ)। এর বাস্তব প্রমান হল ফরজ সালাতের পর সম্মিলিত মুনাজাত। আপনি যদি কাউকে জিজ্ঞেস করেন রাসুল (সঃ) ফরজ সালাতের পর কি আমল করতেন সে বলতে পারবে না।

মিশকাত শরীফের হাদিসে এসেছে আল্লাহর রাসুল (সঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কোন বিদআতিকে সালাম অথবা সম্মান প্রদর্শন করল সে যেন ইসলামকে ধ্বংশ করার কাজে সহযোগিতা করল।

প্রিয় বন্ধুগণ, আসুন আমরা ইসলামকে ধ্বংশ না করে ইসলামকে পূনরুজ্জিবীত করার জন্য, পূর্নাঙ্গ ইসলাম পাওয়া ও পরিপূর্ণ মুসলিম হওয়ার জন্য কোরআন ও সহি হাদিসের অনুসরন করি। 

যে বিদআত গুলোর কারনে সেখান থেকে যে সুন্নাত বিলুপ্ত হয়ে গেছে সে সুন্নাত গুলো পূনরায় চালু করি। রাসুল (সঃ) বলেন, আমার উম্মতের মদ্ধ্যে ফাছাদ এবং মতভেদের সময় যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে শক্ত ভাবে ধরে রাখবে তখন তাঁর ওই সুন্নতের উপরে আমল করার কারণে একশত শহীদের সওয়াব পাবে (বায়হাকী তারগীব)।

সুবহানাল্লাহ,কোরআন ও হাদিস থেকে জানা যায় একজন শহীদ ব্যক্তি বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যায়। আমরা কি পারিনা মৃত সুন্নাত গুলো জীবিত করে সেই সওয়াব অর্জন করতে? 

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে এই ভয়ঙ্কর বিদআত সম্পর্কে সতর্ক হওয়ার তাওফিক দান করুন।
-আমীন

বুধবার, ১৬ মে, ২০১২

ইসলামের ভিতরে নতুন নতুন এবাদত

বিদআত কি?
শারিয়াতের পরিভাষায় কোরআন ও সহীহ হাদিসে নাই কিন্তু সমাজে কিছু এবাদত চালু আছে এইসব নতুন এবাদতকে (যে এবাদত গুলো আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল (সঃ) থেকে আসেনি, সুবিধাবাদী কিছু আলেম নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ইসলামের ভিতরে চালু করে) বিদআত বলে। যেমন ঃ-

    মাযহাব মানা/মুসলিমদের ভিতরে দলাদলি করা

    শবে বরাত পালন করা

    শবে মেরাজ পালন করা

    লাইলাতুল কদর (শেষের দশদিন বাদ দিয়ে) নির্দিষ্ট একটি রাত এবাদত করা

    ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী/নবীর (সঃ) জন্মদিন পালন করা

    মিলাদ

    বাৎসরিক/সিজেনিয়াল ওয়াজ মাহফিল করা

    ওজুর ভিতরে সম্পূর্ন মাথা মাসেহ না করা ও ঘাঢ় মাসেহ করা

    রসুলুল্লাহ্ (সঃ)-এর সহীহ হাদিসের বিপরীতে সলাত আদায় করা

    সলাত শেষে সম্মিলিতভাবে দুইহাত তুলে দু’য়া করা

    বিশ রাকআত তারাবীহ্ সলাত আদায় করা

    আখেরী চাহার সোম্বা

    ছাবিনা খতম

    কোরাণ খতম করে বকসে্ দেওয়া

    মৃতু ব্যক্তির কাছে বসে কোরাণ খতম করা

    মৃতু ব্যক্তির নামে চল্লিশা পালন করা

    পীর/ফকির/সুফি/দরবেশ পূজা করা

    মাযার/কবর/দরগাহ পূজা করা

    ওরশ্ করা

    মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে টাইটেল (মাওলানা, মুফতি ইত্যাদি) নেওয়া

ইত্যাদি, ইত্যাদি-

রাসুল তোমাদের যা কিছু (অনুমতি) দেয় তা তোমরা গ্রহন কর, এবং সে যা কিছু নিষেধ করে তা থেকে বিরত থাকো;
সুরা-হাশর, আয়াত-৭